নারী দেহে যখন যৌবন আসে
ছেলেদের মতো মেয়েদের ও ১৪/১৫ বছর বয়সে যৌবন এলেও নারীদেহে প্রায় সেই বয়স থেকেই যৌবন সঞ্চার যেন জোয়ারের মত এসে থাকে । আর ছেলেদের মতো মেয়েদের ও যৌবনকালে দেহের ভেতর এবং বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই বিশেষ পরিবর্তন আসে । ভেতরের সেই পরিবর্তন হয় GLANDER মধ্যে । GLANDE এবং SNAYUTONTE নতুন এক উদদীপনা এবং অনুভূতি সঞ্চার হয় ।
তাছাড়া মেয়েদের ওভারি বা ডিমবোকোষে ডিমবোগুলো পরিণত
হতে শুরু করে । ডিমবোগুলো আকারে যতো বড় হতে থাকে, আশেপাশের কোষ ও পেশীতে ততো চাপ স্'ষ্টি হতে থাকে । এর ফলে ডিমবের
চারদিকে খানিকটা স্হান সংকুলান হয় এবং ফলিকলের জল ঔই ফাপা জায়গাটা পরিপূর্ণ হয়ে এই জল ও ডিমবোগুলি ফেটে গিয়েপুষ্ট ও
পরিণত ডিমবো বেরিয়ে আসে । যৌবন সমাগমকালে এই ডিমবো ফোটার ব্যাপারটা নারীদেহে একটি অত্যন্ত গুরুত্তপূর্ণ বিষয় । পরিণত ডিমবোকোষ জরায়ুতে থাকে,
সে সময় যদি পুরুষের বীর্য গিয়ে তার জরায়ুতে পড়ে এবং তাতে যদি সজীব শুত্রুকীট থাকে তাহলে শুত্রুকীট ও পরিণত ডিমবের মিলনে গর্ভসঞ্চার হবে । ডিমবোগুলি যখন পরিণত অবস্হায় জরায়ুর মধ্যে প্রবেশ করে, তখন
জরায়ুর মধ্যে ঘন ঘন স্পন্দন শুরুহয়ে যায়, অনেক সময় নারী নিজেও তা বুজতে পারে না। যৌবন সমাগমের পরেপরই নারীর পুরুষের
সাথে যৌন-মিলনের বাসনা খুব তীব হয়ে ওঠে । মেয়েরা যৌবনবতী হলে এবং সে সময় যদি সে তার কামনা-বাসনার তীবতা এবং উত্তেজনা সহ্য
করতে না পেরে পুরুষের সাথে সহবাসে লিপতো হয়, তা হলে গর্ভসঞ্চারের ফরে তার দেহে এভাবেই বহিপ্রকাশ ঘটে থাকে । এ ছাড়া তারকণ্ঠস্বর খুবই মিষ্টি হয়ে ওঠে তখন এবং মুখের ওপর এক সুন্দর কমনীয় ভাব জেগে ওঠে, মুখের ভাব লাবণ্যময় হয়ে ওঠে । চোখ দুটিতে লাগে ভাবের
ঘোর, আখিপললব দুটি হয়ে ওঠে অপরূপ।
★ এটা একটা শিক্ষামূলক পোষ্ট ★


0 comments